খেজুরের ফয়েল বক্স বা বার পাটালি গুড়
৳ 550
খেজুর গাছের রস থেকে তৈরি, সম্পূর্ণ প্রাকৃতিক ও খাঁটি পাটালি গুড়। শীতের দিনে ঘরে বসে গ্রামীণ ঐতিহ্যের স্বাদ নিন। স্বাস্থ্যকর এবং সুস্বাদু এই গুড় আপনার দৈনন্দিন জীবনের একটি সুন্দর সংযোজন হতে পারে।
বৈশিষ্ট্য:
- প্রাকৃতিক ও খাঁটি: কোনো রাসায়নিক মিশ্রণ ছাড়া তৈরি।
- সুস্বাদু: মিষ্টি, ঘন এবং মুখে দিলেই পুরো শরীরে ছড়িয়ে পড়ে।
- পুষ্টিকর: প্রচুর পরিমাণে খনিজ পদার্থ, ভিটামিন এবং শক্তি।
- হজমে সহায়ক: হজম শক্তি বাড়ায় এবং কোষ্ঠকাঠিন্য দূর করে।
- শক্তি বৃদ্ধি করে: ক্লান্তি দূর করে এবং শরীরে শক্তি যোগায়।
- রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বাড়ায়: অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট সমৃদ্ধ।
- নানাবিধ ব্যবহারে উপযোগী: পিঠা, পায়েস, চা, দুধ, এবং অন্যান্য খাবারে ব্যবহারযোগ্য।
কেন আমাদের গুড়?
- প্রাকৃতিক ও খাঁটি: পরিচ্ছন্ন পরিবেশে তৈরি।
- স্বাস্থ্যকর প্রস্তুত প্রক্রিয়া: ঐতিহ্যবাহী পদ্ধতি অনুসরণ করে তৈরি।
- কোনো ক্ষতিকর উপাদান নেই: কোনো প্রিজারভেটিভ বা কৃত্রিম রং নেই।
- স্বাদে অতুলনীয়: মিষ্টি, ঘন এবং সুস্বাদু।
- দেশী পণ্য: দেশীয় উৎপাদনকে সমর্থন করুন।
- বিশ্বাসযোগ্য: বছরের পর বছর ধরে গুড় তৈরির অভিজ্ঞতা।
- সরাসরি উৎপাদক থেকে: মধ্যস্বত্বভোগী ছাড়া সরাসরি আপনার কাছে।
- দ্রুত ডেলিভারি: দ্রুত এবং নির্ভরযোগ্য ডেলিভারি।
আজই অর্ডার করুন এবং প্রকৃতির অমৃত উপভোগ করুন!
খেজুরের রস থেকে তৈরি এই গোল পাটালি গুড় একদম খাঁটি এবং প্রাকৃতিক। শীতের দিনে গ্রামীণ ঐতিহ্যের অনন্য স্বাদ নিয়ে আসতে আমাদের গুড় উৎপাদন করা হয় সম্পূর্ণ স্বাস্থ্যসম্মত পরিবেশে। এটি রান্না, মিষ্টান্ন তৈরি কিংবা প্রতিদিনের খাবারের জন্য সেরা পছন্দ।
বৈশিষ্ট্যসমূহ:
✅ খাঁটি খেজুরের রস থেকে তৈরি: সম্পূর্ণ প্রাকৃতিক এবং স্বাস্থ্যকর। আমাদের গুড় সম্পূর্ণ প্রাকৃতিক এবং কোন ধরনের চিনির সংযোজন ছাড়া তৈরি।
✅ অ্যাডেড কেমিক্যাল মুক্ত: কোনো প্রিজারভেটিভ বা কৃত্রিম রং নেই।
✅ সুস্বাদু: গুড়ের স্বাদ মিষ্টি, ঘন এবং মুখে দিলেই পুরো শরীরে ছড়িয়ে পড়ে।
✅ পুষ্টিগুণে ভরপুর: গুড়ে রয়েছে প্রচুর পরিমাণে খনিজ পদার্থ, ভিটামিন এবং শক্তি যা শরীরের জন্য অত্যন্ত উপকারী।
✅ হজমে সহায়ক: গুড় হজম শক্তি বাড়াতে সাহায্য করে এবং কোষ্ঠকাঠিন্য দূর করে।
✅ শক্তি বৃদ্ধি করে: গুড় শরীরে শক্তি যোগায় এবং ক্লান্তি দূর করে।
✅ রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বাড়ায়: গুড়ে থাকা অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট শরীরের রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বাড়াতে সাহায্য করে।
✅ নানাবিধ ব্যবহারে উপযোগী: পিঠা, পায়েস, সেমাই, চা, বা হালকা মিষ্টি খাবারের জন্য উপযুক্ত।
কেন আমাদের গুড় সেরা পছন্দ?
✅ প্রাকৃতিক ও খাঁটি: আমরা প্রকৃতির কোলে, পুরোপুরি পরিচ্ছন্ন পরিবেশে খেজুর গাছের রস থেকে গুড় তৈরি করি। কোন ধরনের রাসায়নিক বা সংযোজন আমাদের গুড়ে মিশ্রিত হয় না।
✅ স্বাস্থ্যসম্মত প্রস্তুত প্রক্রিয়া: গুড় তৈরিতে ব্যবহার করা হয় গ্রামীণ ঐতিহ্যবাহী পদ্ধতি, যা এর পুষ্টিগুণ অক্ষত রাখে।
✅ কোনো অ্যাডেড কেমিক্যাল নেই: আমাদের গুড়ে কোনো প্রিজারভেটিভ বা কৃত্রিম রং ব্যবহার করা হয় না, সম্পূর্ণ অর্গানিক।
✅ স্বাদে অতুলনীয়: আমাদের গুড়ের স্বাদ অত্যন্ত মিষ্টি, ঘন এবং মুখে দিলেই পুরো শরীরে ছড়িয়ে পড়ে। একবার খেলে আবার খেতে ইচ্ছে করবে।
✅ দেশী পণ্য: আমাদের গুড় সম্পূর্ণ দেশীয়। দেশীয় পণ্য ব্যবহার করে আপনি স্বদেশী উৎপাদনকে উৎসাহিত করছেন।
✅ বিশ্বাসযোগ্যতা: আমরা বছরের পর বছর ধরে গুড় তৈরি করে আসছি এবং আমাদের গুড়ের গুণমানের জন্য সুপরিচিত।
✅ সরাসরি উৎপাদক থেকে: আমরা মধ্যস্বত্বভোগীদের বাদ দিয়ে সরাসরি আপনার কাছে গুড় পৌঁছে দেই। ফলে আপনি সেরা মানের গুড় স্বল্পমূল্যে পাবেন।
✅ দ্রুত ডেলিভারি: আপনার অর্ডার কয়েক দিনের মধ্যেই আপনার কাছে পৌঁছে যাবে।
খাঁটি খেজুরের গুড় চেনার উপায়ঃ
খাঁটি খেজুরের গুড়ের উপকারিতা:
- রক্তহীনতা প্রতিরোধ: খেজুরের গুড়ে প্রচুর পরিমাণে আয়রন থাকে, যা শরীরে হিমোগ্লোবিন তৈরিতে সাহায্য করে। ফলে রক্তহীনতা প্রতিরোধে এটি খুবই উপকারী।
- হজম শক্তি বাড়ায়: গুড় হজমে সাহায্য করে এবং কোষ্ঠকাঠিন্য দূর করে। এটি হজম রস সক্রিয় করে এবং পেট পরিষ্কার রাখতে সাহায্য করে।
- শক্তি বৃদ্ধি করে: গুড়ে প্রচুর পরিমাণে গ্লুকোজ থাকে, যা শরীরে দ্রুত শক্তি যোগায়। তাই ক্লান্তি দূর করতে এবং শক্তি বাড়াতে গুড় খাওয়া খুবই উপকারী।
- রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বাড়ায়: গুড়ে থাকা অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট শরীরের রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বাড়াতে সাহায্য করে।
- হাড় মজবুত করে: গুড়ে ক্যালসিয়াম এবং ফসফরাস থাকে যা হাড়কে মজবুত করে এবং অস্টিওপোরোসিস প্রতিরোধ করে।
- ত্বকের যত্ন: গুড় ত্বকের জন্যও উপকারী। এটি ত্বককে সতেজ রাখে এবং ব্রণ দূর করতে সাহায্য করে।
- মাসিকের সমস্যা দূর করে: মহিলাদের মাসিকের সমস্যা দূর করতে গুড় খাওয়া খুবই উপকারী।
- শীতকালে শরীর গরম রাখে: শীতকালে গুড় খাওয়া শরীরকে গরম রাখতে সাহায্য করে।
- ওজন কমাতে সাহায্য করে: গুড়ে থাকা পটাসিয়াম শরীর থেকে অতিরিক্ত পানি বের করে দিতে সাহায্য করে, যা ওজন কমাতে সহায়ক।
খাঁটি খেজুরের গুড় কীভাবে খাওয়া যেতে পারে?
- সরাসরি খাওয়া: গুড়কে ছোট ছোট টুকরো করে সরাসরি মুখে দিয়ে খাওয়া যেতে পারে। বিশেষ করে শীতকালে এটি খুবই সুস্বাদু মনে হয়।
- দুধের সাথে: গরম দুধের সাথে গুড় মিশিয়ে খেলে শরীর গরম থাকে এবং হজম শক্তি বাড়ে।
- চা বা কফির সাথে: চা বা কফিতে গুড় মিশিয়ে খেলে এর স্বাদ আরো বৃদ্ধি পায়।
- পায়েস: খেজুরের গুড় দিয়ে সুস্বাদু পায়েস তৈরি করা যায়।
- পিঠা: বিভিন্ন ধরনের পিঠা তৈরিতে গুড় ব্যবহার করা হয়।
- মিষ্টি: গুড় দিয়ে বিভিন্ন ধরনের মিষ্টি তৈরি করা যায়।
- দইয়ের সাথে: দইয়ের সাথে গুড় মিশিয়ে খেলে হজম শক্তি বাড়ে।
- মুড়ি বা চিড়ার সাথে: মুড়ি বা চিড়ার সাথে গুড় মিশিয়ে খেলে একটি সুস্বাদু এবং পুষ্টিকর নাশতা তৈরি হয়।
- সুজি বা ওটসের সাথে: সুজি বা ওটসের সাথে গুড় মিশিয়ে খেলে একটি স্বাস্থ্যকর এবং শক্তিদায়ক ব্রেকফাস্ট তৈরি হয়।
👉 খাঁটি খেজুরের গুড় আপনার প্রতিদিনের ডায়েটের অংশ করুন এবং স্বাস্থ্যকর জীবন উপভোগ করুন।
খাঁটি খেজুরের গুড় খাওয়ার নিম্নোক্তভাবেও খাওয়া যেতে পারেঃ
1️⃣ সকালের নাস্তায়: খেজুরের গুড় সকালের নাস্তায় পরোটা, রুটি বা পিঠার সঙ্গে খাওয়া সবচেয়ে উপকারী। এটি সারাদিনের জন্য শক্তি যোগায়।
2️⃣ খালি পেটে না খাওয়া: খালি পেটে খেজুরের গুড় খেলে কিছু মানুষের অস্বস্তি হতে পারে। তাই খাবারের সঙ্গে খাওয়া ভালো।
3️⃣ সঠিক পরিমাণে খাওয়া: প্রতিদিন ২০-৩০ গ্রাম গুড় খাওয়া আদর্শ। অতিরিক্ত গুড় খেলে রক্তে শর্করার মাত্রা বেড়ে যেতে পারে।
4️⃣ দুধ বা চায়ের সঙ্গে: গরম দুধ বা চায়ের সঙ্গে গুড় মিশিয়ে খাওয়া যেতে পারে। এটি হজমে সাহায্য করে এবং শরীর উষ্ণ রাখে।
5️⃣ শরীরচর্চার পরে: ব্যায়ামের পরে বা কাজের মাঝে এক টুকরো খেজুরের গুড় খেলে তাৎক্ষণিক শক্তি পাওয়া যায়।
6️⃣ শীতকালে নিয়মিত খাওয়া: শীতকালে গুড় খেলে এটি শরীর উষ্ণ রাখে এবং ঠান্ডা-কাশি থেকে রক্ষা করে।
আপনার খাদ্য তালিকায় নিয়মিত খেজুরের গুড় যুক্ত করুন এবং এর স্বাস্থ্যগুণ উপভোগ করুন।
👉 খেজুরের গুড় সংরক্ষণের উপায়
প্রাকৃতিক বা খাঁটি খেজুরের গুড়ে কোনো রাসায়নিক প্রিজারভেটিভ থাকে না। এ কারণে এটি ১৫-৩০ দিনের মধ্যে ফাঙ্গাস পড়তে পারে যদি সঠিকভাবে সংরক্ষণ না করা হয়। সঠিক সংরক্ষণের অভাবে মাত্র ৫-১০ দিনের মধ্যেও ফাঙ্গাস পড়তে পারে। সঠিকভাবে সংরক্ষণ করলে এটি ৩-৬ মাস পর্যন্ত ভালো থাকতে পারে।
খাঁটি খেজুরের গুড় খাওয়ার ক্ষেত্রে কিছু সতর্কতা
খেজুরের গুড় একটি স্বাস্থ্যকর এবং পুষ্টিকর খাবার। তবে, সবকিছুর মতো গুড়ও মিতব্যয়ীভাবে খাওয়া উচিত।
Weight | 1 kg |
---|
Only logged in customers who have purchased this product may leave a review.
Reviews
Clear filtersThere are no reviews yet.